কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোঃ মামুন ভুঁইয়া,
কিশোরগঞ্জ মিটামইন ঘাগড়া ইউনিয়ন দেওয়ান হাঁটি গ্রামের কল্পনা বেগম নামীয় মহিলা বাড়ি সহ সোয়া তিন শতাংশ জায়গা বিক্রয় করার কথা বলিয়া ১০ লাখ টাকা প্রতারণা করেছে বলে অভিযোগ করেন মোঃ সজল মিয়া, তিনি বলেন আমি ইউরোপে গ্রিস প্রবাসী, আমার চাচাতো ভাই খোকন মেম্বার ফোন করে বলেন রিয়াজ উদ্দিন পুলিশ সদস্য তার স্ত্রী মোছাঃ কল্পনা বেগমের বসতবাড়ী সেমি পাকা (হাফ) বিল্ডিং সহ সোয়া তিন শতাংশ জায়গা বিক্রি করিবে সেটা রাখার জন্য,তখন সজল মিয়া তার চাচাতো ভাই খোকন মেম্বার কে দাম ধর সাবস্ত করিয়া জানানোর জন্য, খোকন মেম্বার বলেন বাড়ি সহ সোয়া তিন শতাংশ জায়গা ১৩ লক্ষ টাকা হলে বিক্রয় করিবে কল্পনা বেগম, তখন সজল মিয়া জমি কিনার জন্য রাজি হইলে ঘাগড়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য উপস্থিতিতে স্থানীয় মেম্বার মোতালিব,মেম্বার রুবেল, মেম্বার খোকন, মহিলা মেম্বার কাকলী রানী জয়া সহ আরও স্থানীয় গন্যমান্য বেক্তিবর্গ দের উপস্থিতি
মোকাবিলা ১৩ লক্ষ টাকা দাম সাবস্ত করিয়া ১০ লক্ষ বায়না বাবদ মোছাঃ কল্পনা বেগম কে খোকন মেম্বারের হাতে তুলে দেন,কল্পনা বেগম ১০ লক্ষ টাকা বুঝিয়া পাইয়া বক্রি ৩ লক্ষ টাকা এক সাপ্তাহের পর বুঝিয়া পাইয়া সজল মিয়া কে বসতবাড়ী সেমি পাকা হাফ বিল্ডিং সহ সোয়া তিন শতাংশ জায়গা সাফ কাওলা করে দিবে বলেন, কিন্তু এই প্রতারক কল্পনা বেগম টাকা নিয়ে এলাকায় থেকে পালিয়ে যায় কারণ এই কল্পনা বেগম তার ছেলের চাকরির কথা বলে বিভিন্ন লোকজনের নিকট হইতে অনেক টাকা রেইন করে সেই রেইন ধারের চাপের কারণে ঘাগড়া দেওয়ান হাঁটি গ্রাম থেকে চলে যায়, এক সাপ্তাহের পর সজল মিয়া তার চাচাতো ভাই খোকন মেম্বার কে কল্পনার সাথে সাক্ষাৎ করে বাকি টাকা নিয়ে কাওলা করে দিবার কথা বলিলে খোকন মেম্বার পরবর্তীতে জানান কল্পনা বেগমের খুঁজ খবর নিয়ে জানিতে পারেন তিনি এলাকায় নেই কোথায় আছেন তার ও খবর জানা যাচ্ছে না, এই ভাবে দুই তিন মাস হয়ে গেছে তবুও এই প্রতারক মহিলা কল্পনার দেখা পাচ্ছে না এবং যোগাযোগ ও বন্ধ, সজল মিয়া ইউরোপ গ্রিস প্রবাসী সেখান থেকে ফোনের মাধ্যমে ঘাগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহেব কে এই বিষয় টি অবগত করার পরও এই ভাবে আরও তিন চার মাস হয়ে গেছে তবুও এই প্রতারক মহিলা কল্পনার দেখা সাক্ষাৎ নেই বলে জানান সজল মিয়ার চাচাতো ভাই খোকন মেম্বার, হঠাৎ একদিন নাকি সজল মিয়া কে ফোন করেন এই প্রতারক মহিলার ছেলে খেয়াম, ফোন করে নানান ধরনের অসুবিধার কথা বলিয়া আরও এক লাখ টাকা দিবার কথা বলেন তখন ও এই অভিযোগ কারী সজল মিয়া সরল বিশ্বাসে ১ লক্ষ টাকা দেন এবং কবে দলিল রেজিষ্ট্রি করে দিবে বলে জানতে চাহিলে কল্পনার ছেলে বলে তাড়া এলাকায় যাইতে পারবে না বিধায় সাবরেজিস্টার কে কমিশন দিয়ে কিশোরগঞ্জ অতএব ময়মনসিংহ গিয়ে দলিল করে দিবে,সজল মিয়া বলেন এই ভাবে আবার তাড়া যোগাযোগ এক বারে বন্ধ করে দেয় তাড়া, টাকার চিন্তায় সজল মিয়া এলাকার সবাই কে জানাইলে চেয়ারম্যান সাহেব ও মেম্বার সাহেব বলেন যে জমি বিক্রয় করা বলে প্রতারক মহিলা কল্পনা টাকা নিয়েছে সেই বসতবাড়ী সেমি পাকা হাফ বিল্ডিং ঘরে ঢুকার জন্য তখন এই সহজ সরল ব্যক্তি সজল মিয়ার ফ্যামেলি মা ও বোনরা ঢাকায় থাকিতো সেখান থেকে ঘাগড়া দেওয়ান হাঁটি গ্রামের কল্পনার নিকট হইতে যে জায়গা কিনেছে সেই খানে যাওয়ার জন্য, তখন সজল মিয়ার চাচাতো ভাই মেম্বার খোকন ও অন্য অন্য মেম্বার দের পরামর্শে ও তাদের সহায়তা নিয়ে ঘরে আসবাবপত্র নিয়ে ঢুকেন,কিছু দিন এই ঘরে সজলের বৃদ্ধ মা ও যুবতী দুই বোন থাকা অবস্থায় ঢাকা থেকে এই প্রতারক মহিলা কল্পনা অভিযোগ কারী সজল মিয়া কে ফোন করে বলেন কাওলা নিবার জন্য কিন্তু এই প্রতারক মহিলা কল্পনা এই ভাবে বলে পড়ে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়,হঠাৎ একদিন অভিযোগ কারী সজল মিয়া জানতে পারেন সাবেক ডিবির প্রধান হারুনর রশীদ এর আত্মীয় স্বজনরা মিলে এই বিক্রিত বাড়ি কল্পনার নিকট হইতে মোটা অংকে টাকা নিয়ে ঘাগড়া দেওয়ান হাঁটি গ্রামের রফিক নামীয় ব্যক্তির কাছে বাড়ি বিক্রয় করে দিচ্ছেন তার সাথে অভিযোগ কারী সজল মিয়ার চাচাতো ভাই মেম্বার খোকন ও জড়িত, তখন এই খবর টা জানতে পাড়িয়া রফিকের সাথে মোবাইলে ফোনের মাধ্যমে প্রতারক কল্পনার কথা সন কিছু খুলে বলেন সজল তার পর রফিক সব কিছু জানার পর এই প্রতারক লোভী কল্পনার বিক্রিত বাড়ির কিনার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে, সজল মিয়া প্রবাসী থেকে লিখত অভিযোগ দারায় মিঠামইন উপজেলা সাবরেজিস্টার কর্মকর্তা কে অবগত করার দরখাস্তের মাধ্যমে, এবং মিঠামইন থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় সজল মিয়া এই প্রতারক মহিলা কল্পনার বিরুদ্ধে তখন মিঠামইন থানার এচাই মুজিবুর রহমান সাহেব এই বিষয় টি নিয়ে সরজমিনে ইউপি সদস্য বৃন্দ উপস্থিতি রাখিয়া সাকুল্যে ঘটনা সততা বলে প্রমাণ পেয়ে প্রতারক কল্পনাকে জায়গা দলিল করে কবে সজল কি দিবেন বলিলে এই প্রতারক চক্র লোভী মহিলা কল্পনা থানায় গিয়ে বলেন দলিল লিখে দিবে সজল কে, কিন্তু সাবেক আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকা কালীন ঘাগড়া ইউনিয়নের কিছু প্রভাব শালী আওয়ামী লীগ নাম দায়ী দালালরা দলবদ্ধ হয়ে মহিলা কল্পনার পক্ষ নিয়ে সরল সোজা ভালো পরিবারের লোক এই অভিযোগ কারী সজল মিয়ার ফ্যামেলি কে ধংস করার জন্য ঐক্য বদ্ধ হয়ে অভিযোগ কারী সজল মিয়ার যুবতী দুই বোন ও তার বৃদ্ধ মা কে জোর জুলুম করে কল্পনার বিক্রিত ঘর থেকে বের করার কঠিন ষড়যন্ত্র করে প্রতারক কল্পনার নিকট হইতে টাকা খেয়ে আওয়ামী লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে কিছু তেলাপোকা নেতার সহযোগিতায় আক্রমণ করেন এবং অভিযোগ কারীর দুই বোন ও তার বৃদ্ধ মা কে মারপিট করিয়া টানা হেসড়া করেন, এবং ঘরের ভিতরে থাকা আসবাবপত্র ভাংচুর ও লেফটফ মোবাইল ও নগদ টাকা নিয়ে যায় বলেন অভিযোগ কারীর বোন,এক পর্যায়ে এই প্রতারক মহিলা কল্পনার ভাড়াটিয়া গুন্ডা মাস্তান দিয়ে জোর করে বের করে দেয়,এই ঘটনায় মিঠামইন থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় সজল মিয়ার ছোট্ট ভাই কাজল কিন্তু সঠিক বিচার পায়নি এই ভুক্তভোগী সজল মিয়া, এত এত অন্যায় অনিয়ম অপরাধ প্রতারণার পর ও নেই সঠিক বিচার, সাংবাদিক দের জানান ,