কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, মোঃ মামুন ভুঁইয়া,
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা নগুয়া বটতলা এলাকার প্রভাব শালী ভূমিদস্যু, জবরদস্তি, দূর্নীতিবাজ চাঁদাবাজ গুন্ডা মাস্তান প্রকৃতির লোক মোঃ গোলাপ মিয়া পিতা মৃত সরাফত আলী, ২ মোঃ আজাহারুল ইসলাম পিতা মৃত সাহেদ আলী মেম্বার, ৩, মোঃ রফিকুল ইসলাম হেলাল পিতা মৃত সাহেদ আলী মেম্বার, ৪,মোঃ সাইফুল ইসলাম দুলাল পিতা মৃত সাহেদ আলী মেম্বার, ৫, মোঃ শফিকুল ইসলাম বিল্লাল, পিতা মৃত সাহেদ আলী মেম্বার, এদের সর্ব সাং নগুয়া বটতলা থানা ও জেলা কিশোরগঞ্জ, উল্লেখিত সকল ভূমিদস্যুরা একদল ভুক্ত এদের সকলের নামে বিভিন্ন প্রশাসনের কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ সহ মামলা মোকদ্দমা ও আছে রানিং, ১ নং ভূমিদস্যু
নগুয়া বটতলা এলাকায় একটি বাহিনী তৈরী করে এই পর্যন্ত গরীব অসহায় মানুষের জায়গা জমি জোর জুলুম করে মানুষের ক্ষতি করে আসিতেছে, অন্য অন্য ভূমিদস্যুরা তার সঙ্গীয় লোকজন, বিগত চার পাঁচ বছর আগে কিশোরগঞ্জ মৌজা সি এস খতিয়ান নং ১৯৪৭ দাগ নং ৪৩৩৬,পরিমাণ ৩৬ শতাংশ, এস,এ খতিয়ান নং ৫০৯৬,দাগ নং ৫৭০৪,৫৭০৬,পরিমাণ ৩৬,শতাংশ আর এস, খতিয়ান নং ৩৯০৩, দাগ নং ১৫৭৮৬,পরিমাণ ৭০ শতাংশ, উল্লেখিত সি,এস রেকর্ডের মালিক ছাবিদ সেখ, এস,রেকর্ডের মালিক ছাবিদ সেখের ছেলে মিয়াফর আলীর নামে,আর এস রেকর্ডের মালিক মিয়াফর আলীর তিন ছেলে সাহেদ আলী, সরাফত আলী, আঃ রাজ্জাকের নামে অন্য অন্য ভুমি সহ মোট ৫ একর ১২ শতাংশ ভুমি তিন জনেই সমান সমান হিস্যা পাবে, কিন্তু আঃ রাজ্জাক জীবিত কালিন পৈত্রিক সম্পত্তির মালিক হইয়া তার নিজ নামে মাঠ রেকর্ড হইয়াছে
আঃ রাজ্জাক এর প্রাপ্ত হিস্যা থেকে ১৯৮৮ সনে তার স্ত্রী মোছাঃ অনুফা খাতুন কে বিল এওয়াজ হেবা দলিল করে দেন, ১৫৭৮৬ দাগে ১৫,শতাংশ
মোছাঃ অনুফা খাতুন তার স্বামীর নিকট হইতে হেবা মুলে মালিক হইয়া ১৯৯৩ সনে ১৫ শতাংশের ভুমি হইতে ৮ শতাংশ ভুমি মোঃ গোলাম হোসেন গং দের কাছে সাফ কাওলা দেন
বাকী ৭ শতাংশ জমিতে মোছাঃ অনুফা খাতুন ভোগ দখল থাকা অবস্থায় বিশেষ টাকার প্রয়োজনে সাত শতাংশ জমি বিক্রি করার প্রস্তাব দিলে ৩ লাখ টাকা শতাংশ দাম সাবস্ত করিয়া ১১ লাখ টাকা রেজিষ্ট্রি বায়না করেন সাংবাদিক মোঃ মামুন ভুঁইয়ার নিকট, কিন্তু উল্লেখিত ভূমিদস্যু গোলাপ বাহিনীরা জায়গা বিক্রি হওয়ার কথা জানিতে পারিয়া সাংবাদিক মোঃ মামুন ভুঁইয়ার নিকট ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করেন গোলাপ, হেলাল, আজাহারুল, তখন সাংবাদিক তাদের কে জিজ্ঞেস করিলে আপনাদের কে আমি চাঁদা দিবো কেনো, সেই কথা বলার সাথে সাথে উল্লেখিত সকল ভূমিদস্যু চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক কে হুমকি দিয়ে বলে যদি তাহাদের দাবী কূত চাঁদা না দেই তবে সাংবাদিক মোঃ মামুন ভুঁইয়া কে খুন করিয়া চিরতরে জায়গা কিনার স্বাদ মিটাইয়া দিবে, এদের এইসব হুমকি শুনিয়া নগুয়া বটতলা এলাকার গন্যমান্য লোকজন কে এদের বিরুদ্ধে বিচার দিলে তাড়া সকলেই বলে এইসব খারাপ মানুষের সাথে আমরা কেউ কিছু বলিতে পারিবো না, আপনি এদের বিরুদ্ধে আইনি ভাবে বিচার চান বলেন আমাকে,আমি কিশোরগঞ্জ থানায় গিয়ে এদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি,তখন আমার দায়ের কূত লিখিত অভিযোগ পেয়ে এচাই জাকির হোসেন আসামী দের বাড়িতে গিয়ে থানায় আশার কথা বলে আসেন,কিন্তু তাড়া থানায় না আসিয়া আওয়ামী লীগের প্রভাব শালী নেতাকে দিয়ে থানায় ফোন দিয়ে সুপারিশ করে, আমি আবার নতুন করে থানায় লিখিত অভিযোগ দেই তাহাতে ও, আমি আইনি ভাবে সহযোগীতা পাইনি কারণ এইসব দূর্নীতি বাজ ভূমিদস্যুদের আওয়ামী লীগের বড় দূর্নীতি বাজ নেতা এদের পক্ষে বারবার সুপারিশ করিতো, তারপর আমি কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি তাহাতে ও আমি সঠিক বিচার পাইনি, পরে এদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ কোর্টে আমি বাদী হয়ে তাদের কে বিবাদী করে একটি ১৪৪/১৪৫ ধারা মামলা দায়ের করি,সেই মামলায় উল্লেখিত ২,৩,৪,নং আসামীরা কোর্টে লিখিত জবাব দেন,কিন্তু মাননীয় আদালত আমার তফসিল কূত ভুমিতে প্রসেডিং দেন,এবং উল্লেখিত ভূমিদস্যুরা মাননীয় আদালতে সঠিক কাগজ পএ দেখাইতে পারেন নি বিধায় মাননীয় আদালত আমার পক্ষে রায় ও ডিগ্রি দেন,আমি কোর্ট হইতে রায় ও ডিগ্রি পাওয়ার পর ও আমার কিনা জমিতে যাইতে পারচ্ছি না বিধায় এদের বিরুদ্ধে আর ও অনেক অনেক অভিযোগ দায়ের করি থানা থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রশাসনের কার্যালয়ে, তারপর ও আমি আমার কিনা জমি উদ্ধার করতে পারিনি বিধায় এদের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন করি,এবং এইসব দূর্নীতি বাজ ভূমিদস্যু চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী গোলাপ বাহিনীদের ছবি সহ পএিকায় প্রকাশিত নিউজ হয়, তবুও এদের মত দূর্নীতি বাজ ভূমিদস্যুদের কে আইনের আওতায় এখন পর্যন্ত আনা হচ্ছে না, এইসব দূর্নীতি বাজ ভূমিদস্যু চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীদের গডফাদার ছিলো কিশোরগঞ্জ শহরের নাম দারী কিছু আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতারা, আমি একজন সাধারণ কেটে খাওয়ার মানুষ এবং সাংবাদিক আমার মত লোক যদি সঠিক বিচার না পাই তাহলে নিরীহ মানুষ গুলো কত কষ্টে আছে সারা বাংলাদেশে এইসব দূর্নীতি বাজ ভূমিদস্যু চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীদের জন্য, বর্তমান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্মকর্তারা যদি এইসব দূর্নীতি বাজ ভূমিদস্যু দের
বিরুদ্ধে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করে এদের কঠিন শাস্তি দেওয়া হইতো থাহলে এইসব অপরাধী আর জন্ম নিতে পারিতো না, আমাদের কিশোরগঞ্জ সদরে দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত সেনাবাহিনীর অফিসার মহোদয়ের কাছে আকুল আবেদন উল্লেখিত সকল ভূমিদস্যুদের কে আইনের আওতায় এনে আমার কিনা জমিটি উদ্ধার করার
জন্য আপনাদের সহযোগীতা একান্ত প্রয়োজন বলেন ভুক্তভোগী,