১১:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করিমগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামী লীগ ধংসের খলনায়ক আবদুল কাইয়ুম,

কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোঃ মামুন ভুঁইয়া,

সাবেক মেয়র ও আহবায়ক করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ।
করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ এর দূর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল।
আওয়ামী লীগ এর দূর্গ কে ধংস করতে করিমগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক এক প্রভাবশালী নেতার সার্বিক সহযোগিতা ও তত্ত্বাবধানে, কিশোরগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের প্রভাবশালী শ্রমিক নেতার সেল্টারে,কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক আমিনুল ইসলাম বকুল এর মাধ্যমে বাগিয়ে নেয় করিমগঞ্জ উপজেলা যুবলীগ এর আহবায়ক এর মত গুরুত্বপূর্ণ পদ।
অথচ আওয়ামী লীগ এর সাথে আগে কখনও সম্পৃক্ত থাকতে তাকে দেখেনি কেউ।
বিএনপি ও আওয়ামী লীগ এর দুই নেতার সেল্টারে করিমগঞ্জ পৌর সভার মেয়র হয়ে যায় করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ এর সাবেক সভাপতি আবুল হাসেম চৌধুরীর সন্তান পৌর আওয়ামী লীগ এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন কে পরাজিত করে।
জেলা শ্রমিক লীগের প্রভাবশালী নেতার সহযোগিতায় করিমগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক কমিটি নিয়ে আসে কাইয়ুম এর অনুসারী জাহাঙ্গীর সিরাজী সহ কয়েকজন।
এতে যুবলীগ, ছাত্রলীগ থেকে ছিটকে পড়ে করিমগঞ্জ উপজেলার সাবেক ছাত্রনেতা ও যুবনেতারা, শ্রমিক লীগ তাদের সাথে থাকে। করিমগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামী লীগ আহবায়ক হাইব্রিড, সাবেক আমলা ও করিমগঞ্জ সদরের বাহিরে উপজেলার শেষ প্রান্তে বাড়ি হওয়ায়
তার তেমন প্রভাব ছিল না, সেই সুজুকে আওয়ামী লীগ কে কোণঠাসা করে রাখত কাইয়ুম সহ তার গ্রুপ।
আওয়ামী লীগ এর উপজেলা ও ইউনিয়নে কমিটি থাকার পরও জেলা শ্রমিক লীগ নেতা, কাইয়ুম ও তাদের গ্রুপ অবৈধ ভাবে পাল্টা কমিটি করে আওয়ামী লীগ কে কোণঠাসা করে খন্ডিত করে রাখত।
আওয়ামী লীগ কে ধংস করতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মিলে নৌকা মার্কা পেয়েও কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন কাইয়ুম এর কাছে আবার ও পরাজিত হয়।
মূলত সে পরাজয়টি কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন এর ছিল না ছিল গোটা উপজেলায় আওয়ামী লীগ এর।
ষড়যন্ত্র সফল হয় আওয়ামী লীগ বিরুধীদের। অভিমানে কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন সপরিবারে আমেরিকায় চলে যায়।
বর্তমানে করিমগঞ্জে আওয়ামী লীগ এর উল্লেখ যোগ্য কোন শক্তিশালী স্থানীয় নেতা নেই
যা পরিকল্পিত ভাবে ধংস করা হয়েছে।
আর আবদুল কাইয়ুম এর ছেলে মেয়ে করিমগঞ্জ উপজেলায় ৪ আগষ্ট ২০২৪ জুলাই আন্দোলনে সামনের সাড়িতে নেতৃত্ব দিয়েছে, সে এখন করিমগঞ্জ উপজেলা বৈষম্য বিরুধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র।
৫ আগষ্ট যদি দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সরকার পতন না হত কাইয়ুম এর মত খন্দকার মোশতাক দের মুখুশ এভাবে উন্মোচিত হতো না বলেন সাধারণ তূণমুল নেতা কর্মীরা,আরও বিস্তারিত আসছে পরবর্তী নিউজে,

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় পোস্ট

খুলনা-১ আসনের ধানেরশীষ প্রতিকের সম্ভাব্য প্রার্থী জিয়াউর রহমান’র বাসভবনে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়।

করিমগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামী লীগ ধংসের খলনায়ক আবদুল কাইয়ুম,

আপলোডের সময় ০৩:২৯:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোঃ মামুন ভুঁইয়া,

সাবেক মেয়র ও আহবায়ক করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ।
করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ এর দূর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল।
আওয়ামী লীগ এর দূর্গ কে ধংস করতে করিমগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক এক প্রভাবশালী নেতার সার্বিক সহযোগিতা ও তত্ত্বাবধানে, কিশোরগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের প্রভাবশালী শ্রমিক নেতার সেল্টারে,কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক আমিনুল ইসলাম বকুল এর মাধ্যমে বাগিয়ে নেয় করিমগঞ্জ উপজেলা যুবলীগ এর আহবায়ক এর মত গুরুত্বপূর্ণ পদ।
অথচ আওয়ামী লীগ এর সাথে আগে কখনও সম্পৃক্ত থাকতে তাকে দেখেনি কেউ।
বিএনপি ও আওয়ামী লীগ এর দুই নেতার সেল্টারে করিমগঞ্জ পৌর সভার মেয়র হয়ে যায় করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ এর সাবেক সভাপতি আবুল হাসেম চৌধুরীর সন্তান পৌর আওয়ামী লীগ এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন কে পরাজিত করে।
জেলা শ্রমিক লীগের প্রভাবশালী নেতার সহযোগিতায় করিমগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক কমিটি নিয়ে আসে কাইয়ুম এর অনুসারী জাহাঙ্গীর সিরাজী সহ কয়েকজন।
এতে যুবলীগ, ছাত্রলীগ থেকে ছিটকে পড়ে করিমগঞ্জ উপজেলার সাবেক ছাত্রনেতা ও যুবনেতারা, শ্রমিক লীগ তাদের সাথে থাকে। করিমগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামী লীগ আহবায়ক হাইব্রিড, সাবেক আমলা ও করিমগঞ্জ সদরের বাহিরে উপজেলার শেষ প্রান্তে বাড়ি হওয়ায়
তার তেমন প্রভাব ছিল না, সেই সুজুকে আওয়ামী লীগ কে কোণঠাসা করে রাখত কাইয়ুম সহ তার গ্রুপ।
আওয়ামী লীগ এর উপজেলা ও ইউনিয়নে কমিটি থাকার পরও জেলা শ্রমিক লীগ নেতা, কাইয়ুম ও তাদের গ্রুপ অবৈধ ভাবে পাল্টা কমিটি করে আওয়ামী লীগ কে কোণঠাসা করে খন্ডিত করে রাখত।
আওয়ামী লীগ কে ধংস করতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মিলে নৌকা মার্কা পেয়েও কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন কাইয়ুম এর কাছে আবার ও পরাজিত হয়।
মূলত সে পরাজয়টি কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন এর ছিল না ছিল গোটা উপজেলায় আওয়ামী লীগ এর।
ষড়যন্ত্র সফল হয় আওয়ামী লীগ বিরুধীদের। অভিমানে কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন সপরিবারে আমেরিকায় চলে যায়।
বর্তমানে করিমগঞ্জে আওয়ামী লীগ এর উল্লেখ যোগ্য কোন শক্তিশালী স্থানীয় নেতা নেই
যা পরিকল্পিত ভাবে ধংস করা হয়েছে।
আর আবদুল কাইয়ুম এর ছেলে মেয়ে করিমগঞ্জ উপজেলায় ৪ আগষ্ট ২০২৪ জুলাই আন্দোলনে সামনের সাড়িতে নেতৃত্ব দিয়েছে, সে এখন করিমগঞ্জ উপজেলা বৈষম্য বিরুধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র।
৫ আগষ্ট যদি দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সরকার পতন না হত কাইয়ুম এর মত খন্দকার মোশতাক দের মুখুশ এভাবে উন্মোচিত হতো না বলেন সাধারণ তূণমুল নেতা কর্মীরা,আরও বিস্তারিত আসছে পরবর্তী নিউজে,